বাংলাদেশে নতুন যুগের আর্থিক চিহ্ন হিসেবে আগস্ট ১২, ২০২৫ থেকে চালু হয়েছে নতুন ডিজাইনের ১০০ টাকার নোট। এই নোটটি শুধু মুদ্রা নয়, বরং দেশের ঐতিহাসিক ও নান্দনিক মূল্যবোধের প্রতিফলন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মন্সুরের স্বাক্ষর সংবলিত নতুন নোটটি মোতিদিন অফিসে প্রথমবারের মতো ঋণ দেওয়া হয় এবং ধীরে ধীরে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই নোট টি বানাতে AI এর ব্যাবহার হয়েছে, যা আমরা একটি টুল দিয়ে স্কেন করে পেয়েছি, ৬০% ডিজাইন কন্সেপ্ট AI দিয়ে করানো এটা খারাপ কিছু না, এটা আরো খুশির কথা যে এখন বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক ও AI এর ব্যাবহার করে তাদের ওয়ার্ক প্রসেস আরো এফিসিয়েন্ট করতে পারবে।
আমি জানি না আছে কিনা, কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক এর একটা CRM থাকা উচিত যেইটাতে দেশের সব প্রাইভেট ব্যাঙ্ক গুলার CRM/ERP অ্যাপ্লিকেশান এর কিছু API কানেক্টেড থাকবে, যেমন সচ্ছতা বাড়বে তেমন কাজ আরও সহজ হবে

নতুন ১০০ টাকার নোটের ডিজাইনে দেশের প্রাচীন স্থাপত্য কালের গল্প তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে “ষাট গম্বুজ মসজিদ” প্রধান আকর্ষণ হিসেবে স্থান পেয়েছে। এছাড়া, নোটটিতে উন্নতমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যুক্ত করা হয়েছে, যেমন রঙ পরিবর্তনশীল ইঙ্ক তথা ওভিআই এবং বাঙালি লিপিতে সূক্ষ্ম মাইক্রোপ্রিন্টসহ রঙিন হলোগ্রাফিক সিকিউরিটি থ্রেড, যা জালিয়াতি প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে ১০০০, ৫০ ও ২০ টাকার নতুন সংস্করণ চালু করেছে এবং ৫০০, ১০ ও ৫ টাকার নোটগুলোও শিগগিরই নতুন রূপে আসছে। এর পাশাপাশি মুদ্রাসংগ্রাহকদের জন্য মিরপুরের কারেন্সি মিউজিয়ামে নমুনা হিসেবে অ-ব্যবহারযোগ্য নতুন ১০০ টাকার নোটও প্রদর্শিত হচ্ছে।
এই নতুন নোট কেবল একটি অর্থনৈতিক ভাবমূর্তি নয়, এটি দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধন, যা বাংলাদেশকে আর্থিক নিরাপত্তা ও গৌরবের পথে আরও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।